বাংলাদেশ ১২:৪৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ৪ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
Insaf World Banner

১২ কলেজের কেউ পাস করেনি রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের

স্টাফ রিপোর্টার ইনসাফ বিশ্ব
  • আপডেট সময় : ০৭:১৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
  • / 322
Insaf World Banner
"ইনসাফ বিশ্ব" পত্রিকার নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
সংবাদটি শেয়ার করুন :

এবছর রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯০২ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ। ১২ কলেজের কেউ পাস করেনি। ফলে কলেজগুলোতে শত ভাগ ফেল করেছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষাবোর্ডের ওই ১২ কলেজের মোট ৪৬ জন পরীক্ষার্থী এইচএইসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

Insaf World Banner 1

শিক্ষাবোর্ডে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যায় নাটোর জেলায় বেশি। শতভাগ ফেল করা কলেজের মধ্যে রাজশাহী জেলায় একটি, বগুড়ায় রয়েছে দুটি, নাটোরে ৪টি, নওগাঁয় একটি, সিরাজগঞ্জ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুটি করে মোট চারটি কলেজ রয়েছে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় শতভাগ ফেল করা কলেজ রয়েছে দুটি। সারিয়াকান্দির নিজবোলাইল এন কলেজ থেকে এবছর ১৬ জন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। গাবতলির বাগবাড়ি মহিলা কলেজ থেকে এবছর সাতজন পরীক্ষা অংশ নিয়ে সবাই অকৃতকার্য হয়েছেন।

Insaf World Banner 2

নাটোর জেলায় শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা চারটি। এগুলোর মধ্যে গুরুদাসপুরের দুর্গাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ছয়জন, নাটোর সদরে বেগম খালেদা জিয়া কলেজ থেকে চারজন, নলডাঙ্গায় সারকুটিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে দুইজন, বাগাতিপাড়ার তমালতলা ইউমেন্স কলেজের দুইজন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তারা সবাই অকৃতকার্য হয়েছেন।

রাজশাহীর তানোর মুন্ডুমালা গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের একজন। এ ছাড়া নওগাঁর মান্দা উপজেলার চকমদেব আদর্শ কলেজের দুই শিক্ষার্থীই অকৃতকার্য হয়েছে। সিরাজগঞ্জের
চাতিয়ানটোলি মোরগ্রাম টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের দুই শিক্ষার্থী। এই জেলার
ছনটগাছা মহিলা কলেজের দুইজন সবাই অকৃতকার্য হয়েছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় দুইটি কলেজ থেকে মাত্র দুইজন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। সদরের শফিউর রহমান আইডিয়াল কলেজের একজন ও নবাবগঞ্জ সদরের চক ঘাগড়ু উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের এক। তারা দুইজনই অকৃতকার্য হয়েছে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে ২০১৮ সালে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা ছিল ছয়টি। ২০১৯ সালে ছিল সাতটি কলেজ। তবে ২০২১-২০২০ সালে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা না থাকলেও তার আগের বছর ২০২২ সালে ছিল ৯টি। গত বছর ২০২৩ শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা ছিল চারটি।

এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অলিউল আলম বলেন, শিক্ষাবোর্ডের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হবে এমন ফলাফলের বিষয়ে এবং ওই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ করতে মন্ত্রণালয়ে জানানো হবে।

আরো পড়ুন

সংবাদটি শেয়ার করুন :
Insaf World Banner 1
Insaf World Banner 2

১২ কলেজের কেউ পাস করেনি রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের

আপডেট সময় : ০৭:১৯:৪৪ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৪
সংবাদটি শেয়ার করুন :

এবছর রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডের জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৪ হাজার ৯০২ জন শিক্ষার্থী। পাসের হার ৮১ দশমিক ২৪ শতাংশ। ১২ কলেজের কেউ পাস করেনি। ফলে কলেজগুলোতে শত ভাগ ফেল করেছে শিক্ষার্থীরা। শিক্ষাবোর্ডের ওই ১২ কলেজের মোট ৪৬ জন পরীক্ষার্থী এইচএইসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল।

Insaf World Banner 1

শিক্ষাবোর্ডে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যায় নাটোর জেলায় বেশি। শতভাগ ফেল করা কলেজের মধ্যে রাজশাহী জেলায় একটি, বগুড়ায় রয়েছে দুটি, নাটোরে ৪টি, নওগাঁয় একটি, সিরাজগঞ্জ ও চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুটি করে মোট চারটি কলেজ রয়েছে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, বগুড়ায় শতভাগ ফেল করা কলেজ রয়েছে দুটি। সারিয়াকান্দির নিজবোলাইল এন কলেজ থেকে এবছর ১৬ জন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। গাবতলির বাগবাড়ি মহিলা কলেজ থেকে এবছর সাতজন পরীক্ষা অংশ নিয়ে সবাই অকৃতকার্য হয়েছেন।

Insaf World Banner 2

নাটোর জেলায় শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা চারটি। এগুলোর মধ্যে গুরুদাসপুরের দুর্গাপুর স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে ছয়জন, নাটোর সদরে বেগম খালেদা জিয়া কলেজ থেকে চারজন, নলডাঙ্গায় সারকুটিয়া স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে দুইজন, বাগাতিপাড়ার তমালতলা ইউমেন্স কলেজের দুইজন পরীক্ষায় অংশ নিয়ে তারা সবাই অকৃতকার্য হয়েছেন।

রাজশাহীর তানোর মুন্ডুমালা গার্লস হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজের একজন। এ ছাড়া নওগাঁর মান্দা উপজেলার চকমদেব আদর্শ কলেজের দুই শিক্ষার্থীই অকৃতকার্য হয়েছে। সিরাজগঞ্জের
চাতিয়ানটোলি মোরগ্রাম টেকনিক্যাল অ্যান্ড বিএম কলেজের দুই শিক্ষার্থী। এই জেলার
ছনটগাছা মহিলা কলেজের দুইজন সবাই অকৃতকার্য হয়েছে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলায় দুইটি কলেজ থেকে মাত্র দুইজন এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয়। সদরের শফিউর রহমান আইডিয়াল কলেজের একজন ও নবাবগঞ্জ সদরের চক ঘাগড়ু উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজের এক। তারা দুইজনই অকৃতকার্য হয়েছে।

শিক্ষাবোর্ড সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহী শিক্ষাবোর্ডে ২০১৮ সালে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা ছিল ছয়টি। ২০১৯ সালে ছিল সাতটি কলেজ। তবে ২০২১-২০২০ সালে শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা না থাকলেও তার আগের বছর ২০২২ সালে ছিল ৯টি। গত বছর ২০২৩ শতভাগ ফেল করা কলেজের সংখ্যা ছিল চারটি।

এ বিষয়ে রাজশাহী শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অলিউল আলম বলেন, শিক্ষাবোর্ডের পক্ষ থেকে জানতে চাওয়া হবে এমন ফলাফলের বিষয়ে এবং ওই সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থাগ্রহণ করতে মন্ত্রণালয়ে জানানো হবে।

আরো পড়ুন

সংবাদটি শেয়ার করুন :