বাংলাদেশ ০২:০২ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
Insaf World Banner 5

বিএনপির ফরিদপুর-১ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মনোনয়নের ক্ষেত্রে তারেক রহমানের বক্তব্যই দেশের জনগণের প্রত্যাশা প্রতিফলিত করছে।

মনোনয়নে তারেক রহমানের নীতিই আমার আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি: ড. শাহাবুদ্দিন

স্টাফ রিপোর্টার ইনসাফ বিশ্ব
  • আপডেট সময় : ১০:৫৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫
  • / 207

ছবি: ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ, ইনসাফ বিশ্ব

Insaf World Banner 4
"ইনসাফ বিশ্ব" পত্রিকার নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি
সংবাদটি শেয়ার করুন :

বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “মনোনয়ন দেওয়া হবে তাকেই, যিনি এলাকার সমস্যা সম্পর্কে জানেন, সমাধানের যোগ্যতা রাখেন এবং এলাকার বৃদ্ধ, তরুণ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখেন।”

Insaf World Banner 1
ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ তারেক রহমানের মনোনয়ন নীতিকে স্বাগত জানাচ্ছেন
ছবি: ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ গণসংযোগ

এই বক্তব্যকে নিজের রাজনৈতিক দর্শনের প্রতিফলন হিসেবে দেখছেন ফরিদপুর-১ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, “বস্তুত, গত দেড় বছর ধরে আমি মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছি, মনোনয়নের ক্ষেত্রে এটাই হওয়া উচিত মূল মাপকাঠি। একজনের পদ বা প্রভাব নয়, বরং তার যোগ্যতা ও এলাকার সমস্যা সমাধানে সক্ষমতাই হওয়া উচিত বিবেচনার বিষয়।”

ড. শাহাবুদ্দিন জানান, তিনি জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে ফরিদপুর-১ আসনের অন্তত ২০টি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা শনাক্ত করেছেন এবং প্রতিটির সমাধান প্রস্তাব লিখিত ও ভিডিও আকারে জনগণের সামনে উপস্থাপন করেছেন। তার দাবি, অন্য কোন প্রার্থী বা দলের পক্ষ থেকেও এমন উদ্যোগ দেখা যায়নি।

Insaf World Banner 2

তিনি বলেন, যদিও সাংবিধানিকভাবে এলাকার সমস্যা সমাধান করা এমপির একক দায়িত্ব নয়, তবু বাংলাদেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর কারণে সংসদ সদস্যরা স্থানীয় উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

ড. শাহাবুদ্দিনের পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার পেয়েছেন

  • সুশাসন ও জবাবদিহিতামূলক সরকারি অর্থ বণ্টন,
  • শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার ও আধুনিকীকরণ,
  • স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন,
  • বেকারত্ব নিরসন,
  • কৃষি ও শিল্পায়নের প্রসার,
  • যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও দুর্ঘটনা রোধ,
  • পরিবেশ রক্ষা,
  • বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দক্ষ ব্যবস্থাপনা।

তিনি বলেন, “তারেক রহমানের এই নীতি যদি বাস্তবায়িত হয়, তাহলে বিএনপি থেকে সৎ, যোগ্য ও মেধাবী প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নেবে। এতে দলের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হবে এবং দেশ গঠনে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন :
Insaf World Banner 1
Insaf World Banner 2

বিএনপির ফরিদপুর-১ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, মনোনয়নের ক্ষেত্রে তারেক রহমানের বক্তব্যই দেশের জনগণের প্রত্যাশা প্রতিফলিত করছে।

মনোনয়নে তারেক রহমানের নীতিই আমার আকাঙ্ক্ষার প্রতিধ্বনি: ড. শাহাবুদ্দিন

আপডেট সময় : ১০:৫৬:২৮ অপরাহ্ন, সোমবার, ৬ অক্টোবর ২০২৫
সংবাদটি শেয়ার করুন :

বিবিসি বাংলাকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান আসন্ন ১৩তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী মনোনয়ন নিয়ে এক গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “মনোনয়ন দেওয়া হবে তাকেই, যিনি এলাকার সমস্যা সম্পর্কে জানেন, সমাধানের যোগ্যতা রাখেন এবং এলাকার বৃদ্ধ, তরুণ ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক বজায় রাখেন।”

Insaf World Banner 1
ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ তারেক রহমানের মনোনয়ন নীতিকে স্বাগত জানাচ্ছেন
ছবি: ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ গণসংযোগ

এই বক্তব্যকে নিজের রাজনৈতিক দর্শনের প্রতিফলন হিসেবে দেখছেন ফরিদপুর-১ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী ড. শাহাবুদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেছেন, “বস্তুত, গত দেড় বছর ধরে আমি মানুষকে বোঝানোর চেষ্টা করছি, মনোনয়নের ক্ষেত্রে এটাই হওয়া উচিত মূল মাপকাঠি। একজনের পদ বা প্রভাব নয়, বরং তার যোগ্যতা ও এলাকার সমস্যা সমাধানে সক্ষমতাই হওয়া উচিত বিবেচনার বিষয়।”

ড. শাহাবুদ্দিন জানান, তিনি জাতীয় ও স্থানীয় পর্যায়ে ফরিদপুর-১ আসনের অন্তত ২০টি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা শনাক্ত করেছেন এবং প্রতিটির সমাধান প্রস্তাব লিখিত ও ভিডিও আকারে জনগণের সামনে উপস্থাপন করেছেন। তার দাবি, অন্য কোন প্রার্থী বা দলের পক্ষ থেকেও এমন উদ্যোগ দেখা যায়নি।

Insaf World Banner 2

তিনি বলেন, যদিও সাংবিধানিকভাবে এলাকার সমস্যা সমাধান করা এমপির একক দায়িত্ব নয়, তবু বাংলাদেশের আর্থসামাজিক বাস্তবতা এবং প্রশাসনিক কাঠামোর কারণে সংসদ সদস্যরা স্থানীয় উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

ড. শাহাবুদ্দিনের পরিকল্পনায় অগ্রাধিকার পেয়েছেন

  • সুশাসন ও জবাবদিহিতামূলক সরকারি অর্থ বণ্টন,
  • শিক্ষাব্যবস্থার সংস্কার ও আধুনিকীকরণ,
  • স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়ন,
  • বেকারত্ব নিরসন,
  • কৃষি ও শিল্পায়নের প্রসার,
  • যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়ন ও দুর্ঘটনা রোধ,
  • পরিবেশ রক্ষা,
  • বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতের দক্ষ ব্যবস্থাপনা।

তিনি বলেন, “তারেক রহমানের এই নীতি যদি বাস্তবায়িত হয়, তাহলে বিএনপি থেকে সৎ, যোগ্য ও মেধাবী প্রার্থীরা নির্বাচনে অংশ নেবে। এতে দলের ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত হবে এবং দেশ গঠনে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।”

সংবাদটি শেয়ার করুন :